Age 82, what's that?
Age is not an obstacle if you want to do something innovative. At the age of 82, Japan's Masko Waakamiya is working on the app for Apple. Professional app maker Masko is now known as the world's oldest iPhone app maker. She is working to make smartphones available to the elderly.....
Masaco was frustrated at seeing the interest of technology institutions for the elderly. After that he learned the code himself and started showing his skills.When he is over 60, he emphasizes the need to develop new skills to keep himself active.Masco said that if the age increases, there is a lot to lose. Husband, job, hair, even sight. The losing is more than the divide. But when something new is learned, whether it is programming or piano, it is positive and motivational.In a recent interview to AFP in Tokyo, Masco said that when the professional life is over, he will have to return to school again. If the learning process is stopped in this era of the Internet, then it will have an impact on daily life.Masako showed interest in computer since the 1990s after retiring from the bank's clerk. His first system BBS messaging took a few months to set up. Then he gradually became proficient in Microsoft PC, Mac and iPhone. He also asked the software makers to create old-fashioned software but did not respond. Then he became interested in himself. Learning the basics of coding, he created a game app called "Hinaadan". It's a game app suitable for over 60 years of age. His work needs have increased so much that he was invited to participate in Apple's annual Worldwide Developers Conference. He participated as the most senior app maker in the world.
বয়স ৮২, তাতে কী!
উদ্ভাবনী কিছু করতে চাইলে বয়স কোনো বাধাই নয়। ৮২ বছর বয়সে এসে অ্যাপলের জন্য অ্যাপ তৈরিতে কাজ করছেন জাপানের মাসাকো ওয়াকামিয়া। পেশাদার অ্যাপ নির্মাতা মাসাকো বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক আইফোন অ্যাপ নির্মাতা হিসেবে পরিচিত। স্মার্টফোনের বিভিন্ন সেবা প্রবীণদের কাছে সহজলভ্য করতে কাজ করছেন তিনি।
প্রবীণদের জন্য প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর আগ্রহ কম দেখে হতাশ হয়েছিলেন মাসাকো। এরপর নিজ থেকেই কোড শেখেন এবং নিজের দক্ষতা দেখাতে শুরু করেন।
৬০ বছরের বেশি বয়স হয়ে গেলে নিজেকে সক্রিয় রাখার জন্য নতুন নতুন দক্ষতা অর্জনের প্রতি গুরুত্ব দেন তিনি।
মাসাকো বলেন, বয়স বেড়ে গেলে অনেক কিছু হারাতে হয়। স্বামী, চাকরি, চুল, এমনকি দৃষ্টিশক্তি। হারানোর ভাগটাই বেশি। তবে নতুন যখন কিছু শেখা হয়, তা যদি প্রোগ্রামিং বা পিয়ানোর মতো বিষয়ও হয়, তবে তা ইতিবাচক ও প্রেরণাদায়ী।
টোকিওতে সম্প্রতি এএফপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাসাকো বলেন, যখন পেশাদার জীবন শেষ হবে, তখন আবার স্কুলজীবনে ফিরতে হবে। ইন্টারনেটের এ যুগে যদি শেখার বিষয়টি থামিয়ে দেওয়া হয়, তবে দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব পড়বে।
ব্যাংকের ক্লার্কের পদ থেকে অবসর নেওয়ার পর নব্বইয়ের দশকে থেকেই কম্পিউটারে আগ্রহ দেখান মাসাকো। তাঁর প্রথম সিস্টেম বিবিএস মেসেজিং সেটআপ দিতে কয়েক মাস সময় লেগেছিল। এরপর তিনি ধীরে ধীরে মাইক্রোসফট পিসি, ম্যাক ও আইফোনে দক্ষ হয়ে ওঠেন। তিনি সফটওয়্যার নির্মাতাদের প্রবীণদের উপযোগী সফটওয়্যার তৈরির আহ্বান জানালেও সাড়া পাননি। তখন নিজেই আগ্রহী হয়ে ওঠেন। কোডিংয়ের প্রাথমিক বিষয়গুলো শিখে নিয়ে তিনি ‘হিনাদান’ নামে একটি গেম খেলার অ্যাপ তৈরি করেন। ৬০ বছরের বেশি বয়সীদের উপযোগী গেম অ্যাপ এটি। তাঁর কাজের চাহিদা এখন এত বেড়েছে যে অ্যাপলের বার্ষিক ওয়ার্ল্ডওয়াইড ডেভেলপার্স কনফারেন্সে তাঁকে অংশগ্রহণের জন্য ডাকা হয়েছিল। সেখানে সবচেয়ে প্রবীণ অ্যাপ নির্মাতা হিসেবে অংশ নেন তিনি।
Age is not an obstacle if you want to do something innovative. At the age of 82, Japan's Masko Waakamiya is working on the app for Apple. Professional app maker Masko is now known as the world's oldest iPhone app maker. She is working to make smartphones available to the elderly.....
Masaco was frustrated at seeing the interest of technology institutions for the elderly. After that he learned the code himself and started showing his skills.When he is over 60, he emphasizes the need to develop new skills to keep himself active.Masco said that if the age increases, there is a lot to lose. Husband, job, hair, even sight. The losing is more than the divide. But when something new is learned, whether it is programming or piano, it is positive and motivational.In a recent interview to AFP in Tokyo, Masco said that when the professional life is over, he will have to return to school again. If the learning process is stopped in this era of the Internet, then it will have an impact on daily life.Masako showed interest in computer since the 1990s after retiring from the bank's clerk. His first system BBS messaging took a few months to set up. Then he gradually became proficient in Microsoft PC, Mac and iPhone. He also asked the software makers to create old-fashioned software but did not respond. Then he became interested in himself. Learning the basics of coding, he created a game app called "Hinaadan". It's a game app suitable for over 60 years of age. His work needs have increased so much that he was invited to participate in Apple's annual Worldwide Developers Conference. He participated as the most senior app maker in the world.
বয়স ৮২, তাতে কী!
উদ্ভাবনী কিছু করতে চাইলে বয়স কোনো বাধাই নয়। ৮২ বছর বয়সে এসে অ্যাপলের জন্য অ্যাপ তৈরিতে কাজ করছেন জাপানের মাসাকো ওয়াকামিয়া। পেশাদার অ্যাপ নির্মাতা মাসাকো বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক আইফোন অ্যাপ নির্মাতা হিসেবে পরিচিত। স্মার্টফোনের বিভিন্ন সেবা প্রবীণদের কাছে সহজলভ্য করতে কাজ করছেন তিনি।
প্রবীণদের জন্য প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর আগ্রহ কম দেখে হতাশ হয়েছিলেন মাসাকো। এরপর নিজ থেকেই কোড শেখেন এবং নিজের দক্ষতা দেখাতে শুরু করেন।
৬০ বছরের বেশি বয়স হয়ে গেলে নিজেকে সক্রিয় রাখার জন্য নতুন নতুন দক্ষতা অর্জনের প্রতি গুরুত্ব দেন তিনি।
মাসাকো বলেন, বয়স বেড়ে গেলে অনেক কিছু হারাতে হয়। স্বামী, চাকরি, চুল, এমনকি দৃষ্টিশক্তি। হারানোর ভাগটাই বেশি। তবে নতুন যখন কিছু শেখা হয়, তা যদি প্রোগ্রামিং বা পিয়ানোর মতো বিষয়ও হয়, তবে তা ইতিবাচক ও প্রেরণাদায়ী।
টোকিওতে সম্প্রতি এএফপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাসাকো বলেন, যখন পেশাদার জীবন শেষ হবে, তখন আবার স্কুলজীবনে ফিরতে হবে। ইন্টারনেটের এ যুগে যদি শেখার বিষয়টি থামিয়ে দেওয়া হয়, তবে দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব পড়বে।
ব্যাংকের ক্লার্কের পদ থেকে অবসর নেওয়ার পর নব্বইয়ের দশকে থেকেই কম্পিউটারে আগ্রহ দেখান মাসাকো। তাঁর প্রথম সিস্টেম বিবিএস মেসেজিং সেটআপ দিতে কয়েক মাস সময় লেগেছিল। এরপর তিনি ধীরে ধীরে মাইক্রোসফট পিসি, ম্যাক ও আইফোনে দক্ষ হয়ে ওঠেন। তিনি সফটওয়্যার নির্মাতাদের প্রবীণদের উপযোগী সফটওয়্যার তৈরির আহ্বান জানালেও সাড়া পাননি। তখন নিজেই আগ্রহী হয়ে ওঠেন। কোডিংয়ের প্রাথমিক বিষয়গুলো শিখে নিয়ে তিনি ‘হিনাদান’ নামে একটি গেম খেলার অ্যাপ তৈরি করেন। ৬০ বছরের বেশি বয়সীদের উপযোগী গেম অ্যাপ এটি। তাঁর কাজের চাহিদা এখন এত বেড়েছে যে অ্যাপলের বার্ষিক ওয়ার্ল্ডওয়াইড ডেভেলপার্স কনফারেন্সে তাঁকে অংশগ্রহণের জন্য ডাকা হয়েছিল। সেখানে সবচেয়ে প্রবীণ অ্যাপ নির্মাতা হিসেবে অংশ নেন তিনি।
No comments:
Post a Comment