নায়করাজ রাজ্জাকের বড় ছেলে বাপ্পারাজ। দায়িত্বটা তাঁরই বেশি।
আর তাই সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতেই হাজির হয়েছিলেন বাপ্পারাজ।
নিজেও একসময় বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় নায়কদের একজন ছিলেন। এফডিসি বাংলাদেশ
চলচ্চিত্র পরিবার আয়োজিত স্মরণসভায় বাপ্পারাজ কথা বলতে গিয়ে বেশ কবারই
বাকরুদ্ধ হলেন। আবেগে কাঁদলেন। কখনো কখনো আবেগের সঙ্গে মিশে থাকল
ক্ষোভও। সন্তান হিসেবে বাবা সম্পর্কে কিছু ভুল ধারণা আর সমালোচনার উত্তর
দিলেন বাপ্পারাজ।
বাপ্পারাজ বলেন, এটা নিয়ে অনেকেরই ভুল ধারণা আছে, আমি পরিষ্কার করে দিলাম। রাজ্জাক সাহেব দুই নম্বরি করে মার্কেট বানাননি, রাজ্জাক সাহেব সৎ থেকে মার্কেট বানিয়েছেন। রাজ্জাক সাহেব যদি দুই নম্বরি করে বানাতেন, তাহলে উত্তরায় আরও চার-পাঁচটা মার্কেট থাকত।
করেননি। তিনি বললেন, উত্তরায় রাজলক্ষ্মী কমপ্লেক্স নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণার কথা, একটা ভুল ধারণা আছে যে, উনি সিনেমা হলের নাম করে মার্কেট করেছেন। অনুমতিটা সিনেমা হলের নাম করে নিয়েছেন। না, মার্কেটের কথা বলেই অনুমতি নেওয়া। মার্কেটটা ওখানে মার্কেট হিসেবেই তৈরি করা হয়েছিল। পরে আমরা সিনেমা হল করার চেষ্টা করেছিলাম, রাজউক থেকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। এ ক্ষেত্রে মার্কেটটির নকশাও একটা বাধা ছিল বলে জানালেন বাপ্পারাজ, ওই ভবনটায় অনেক পিলার ছিল। সেটা ভেঙে জায়গা বের করে সিনেমা হল করার কোনো উপায় ছিল না। করা হয়নি। পরে ওপরে সিনেমা হল করার চেষ্টা করেছিলাম, তখনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। কিছুদিন আগেও ওখানে বিসিকের একটা অডিটোরিয়াম ছিল, ওটাও আমরা নেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম সিনেমা হল করার জন্য। উত্তরার একটি স্কুলের পাশে হওয়া সেটাও করা যায়নি। এই হলো ঘটনা।
বাপ্পারাজ বলেন, এটা নিয়ে অনেকেরই ভুল ধারণা আছে, আমি পরিষ্কার করে দিলাম। রাজ্জাক সাহেব দুই নম্বরি করে মার্কেট বানাননি, রাজ্জাক সাহেব সৎ থেকে মার্কেট বানিয়েছেন। রাজ্জাক সাহেব যদি দুই নম্বরি করে বানাতেন, তাহলে উত্তরায় আরও চার-পাঁচটা মার্কেট থাকত।
করেননি। তিনি বললেন, উত্তরায় রাজলক্ষ্মী কমপ্লেক্স নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণার কথা, একটা ভুল ধারণা আছে যে, উনি সিনেমা হলের নাম করে মার্কেট করেছেন। অনুমতিটা সিনেমা হলের নাম করে নিয়েছেন। না, মার্কেটের কথা বলেই অনুমতি নেওয়া। মার্কেটটা ওখানে মার্কেট হিসেবেই তৈরি করা হয়েছিল। পরে আমরা সিনেমা হল করার চেষ্টা করেছিলাম, রাজউক থেকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। এ ক্ষেত্রে মার্কেটটির নকশাও একটা বাধা ছিল বলে জানালেন বাপ্পারাজ, ওই ভবনটায় অনেক পিলার ছিল। সেটা ভেঙে জায়গা বের করে সিনেমা হল করার কোনো উপায় ছিল না। করা হয়নি। পরে ওপরে সিনেমা হল করার চেষ্টা করেছিলাম, তখনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। কিছুদিন আগেও ওখানে বিসিকের একটা অডিটোরিয়াম ছিল, ওটাও আমরা নেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম সিনেমা হল করার জন্য। উত্তরার একটি স্কুলের পাশে হওয়া সেটাও করা যায়নি। এই হলো ঘটনা।
No comments:
Post a Comment